অনাদিকাল থেকে দেশে দেশে, কালে কালে, গোত্রে গোত্রে গুপ্তচরবৃত্তি এক
বিশেষ তাৎপর্য বহন করে আসছে। এর মুলে রয়েছে অস্তিতের লড়াই,
সম্পদের লড়াই কিংবা বিস্তৃত ভূখণ্ডের অধিপতি হওয়ার লড়াই । নীরব এ
জন্য সময়োপযুগী পদক্ষেপ নিতে হয়। ফসলের জমি থেকে শুরু করে
বিশ্বকে বিভিন্ন ব্যক্তি এবং জাতিগোষ্ঠি নিজেদের আধিপত্য অর্জনের লক্ষ্যে
ভাগ করে নিয়েছে। আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় সংঘাত অনিবার্ধ। তাই সংঘাত
পায়রা । প্রতিপক্ষের শক্তি নিরূপণ করতে, শক্তিকে দুর্বল করে দিতে কিংবা
প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে গুপ্তচরবৃত্তিকে প্রাধান্য দিয়ে আসছে মানুষ ।
প্রতিপক্ষ দেশের বা সমাজের রীতিনীতির অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে
তাদের গতিবিধি, উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যত লক্ষ্য যাচাই করে নিজেদের
স্বার্থবিরোধী কাজকে বানচাল করেদেওয়াই গুপ্তচরদের কাজ । গুপ্তচরেরা
নিজেদেরকে আড়াল করার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে । প্রত্যেকটি
দেশের দূতাবাসে সে দেশের গোয়েন্দাদের অস্তিত বিদ্যমান। এ সমস্ত
গোয়েন্দারা সরকারী এবং সামরিক প্রশাসনের অভ্যন্তরে ঢুকে গোপনীয় তথ্য
আদান-প্রদান করে থাকে। প্রতিপক্ষ দেশের রাজনৈতিক এবং সামরিক
অঙ্গনে নিজেদের প্রভাব বিস্তারের লক্ষে তারা যে সমস্ত পদক্ষেপ নেয় তা
নিয়রূপ :
কিংবা সরকারে আছেন এমন একজন বা ততোধিক ক্ষমতাধর
মন্ত্রীকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রেখে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল ।
* উঠতি প্রভাবশালী ছাত্রনেতা, শ্রমিকনেতা, বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী এবং
রাজনীতিবিদদের মধ্য হতে বেছে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর
জন্য প্রচুর অর্থের বিনিময়ে ক্রয় করে নেওয়া ।
«৭ জননন্দিত লেখক, অভিনেতা-অভিনেত্রী, সমাজসেবক এবং
সাংবাদিককে প্রচুর অর্থ, খেতাব, সম্মান এবং উপটৌকনের মাধ্যমে
জনগণের উপর মনস্থাত্তিক প্রভাব বিস্তার করা ।
মুখোশের অন্তরালে Pdf download
বিঃ দ্রঃ বইটি শর্ট পিডিএফ। হার্ডকপি কিনে প্রকাশক/লেখককে সহযোগীতা করুন। হার্ডকপি কিনুন