জীবন নদীর অববাহিকায় কখনো কখনো অকল্পনীয় কিছু ঘটে যায় মানুষের জীবনে। সেই কল্পনাতীত সত্য নিয়ে মানুষ ভাবতে চায় না, তবু সেটা নিয়েই ভাবতে হয়। আর সেটাই একসময় জীবনের ভয়ানক স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। সেই সত্যের সামনে মানুষ কখনোই দাঁড়াতে চায় না। তবু কিছুতেই। কেমন হতো জীবনটা যদ্দি; এমন না হত? ভাবল সে। সাথে সাথে মনে হিংস্র একটা সত্যের ক্থা ‘ভেসে আসলো- “কি ভেবেছ? তুমি এই সত্যকে অস্বীকার করতে পারবেনমা…কখনোই না।’ কথাটা মনে করে
রাগে শরীর কাঁপতে লাগল ইশার। “তোমাকে এই বাস্তবতা মেনে নিতেই হবে। যত শীঘ্বই তা পারবে, তোমার জন্যই ভালো হবে।” কথাগুলো যে বলেছিল তার মুখাবয়ব চোখজুড়ে ভাসতে লাগল। হাড় হিম করা মুহূর্ত হারিয়ে গেল সময়ের মোতে।

অশ্ব গাছের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা একটি দিনের কথা মনে পড়ল তার। এদিন তার এমন কিছু অনুভূতি হয়েছিল, যা আগে কখনো হয়নি। সেদিন অনুভূতির সাগরসম উচ্ছ্বাসে না ভেসে পারেনি সে। তাই অনুভূতিগুলো তার কাছে ভাসমান মেঘের মতো হয়। সবসময় এক রকম জার ররর রা রর ছিল তার। তবে, এই মধুর অনুভূতিই তার জীবনকে বিষিয়ে দিয়েছে করেছে ছন্ছাড়া। অশ্বথ গাছটি আজো দপ্ডায়মান। জানালা থেকে কিছুটা দূরে। পশ্চিম আকাশে জমেছে ধূসর মেঘ। যেতে যেতে তা মিলিয়ে গেছে দূরের হিমালয় পাহাড়ে। সেই বর্ণিল মেঘ ফুঁড়ে এক দল বালি-হাঁস আকাশে কয়েকবার চক্কর দিয়ে উড়ে গেল দূর সীমানায়। অরোরা ম্যানশন। অপরূপ সুন্দর এক বাড়ি। এ বাড়িতেই নিজের ব্যক্তিগত রুমে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে আছে ইশা । বাড়ির পাশেই একটা……………………………………………….

মার্ডার ইন এ মিনিট Pdf Download

বিঃ দ্রঃ বইটি শর্ট পিডিএফ। হার্ডকপি কিনে প্রকাশক/লেখককে সহযোগীতা করুন। হার্ডকপি কিনুন